Books
বই পরিচিতি:
নবাব স্যারের যা স্বভাব। কিসমতপুর হাইস্কুল সরকারি হবার ঘোষণা আসতেই হৈ চৈ শুরু করে দিলেন। বড় করে স্কুলের নামফলক উন্মোচন করতে হবে। পরিকল্পনার ডালি নিয়ে নবাব স্যার গেলেন হেডস্যারের কাছে। হেডস্যারও তাকে খালি হাতে ফেরালেন না। শুরু হলো অনুষ্ঠানের তোড়জোড়। স্কুল জুড়ে সাজসাজ রব। আর্টিস্ট ডেকে দেওয়ালে লেখা হলো স্কুলের নাম। সে নিয়েও কত কান্ড! মজার মজার কান্ড করা নবাব স্যারের স্বভাব। ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে অনুষ্ঠানের আয়োজন। এর মধ্যে স্কুলে আসে এক চিঠি। হেডস্যারকে অন্য স্কুলে বদলি করা হয়েছে। এ ঘটনায় সবার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। নবাব স্যার হেডস্যারের বদলি ঠেকাতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন। সঙ্গে আছে লাবুরাও। স্যার লাবুদের বললেন, পরিকল্পনা সাজাতে হবে আবেগ দিয়ে। যাতে বদলিকারীরাও ক্ষেপে না যান আবার হেডস্যারও স্কুলে থাকেন। রেগে গেলে স্কুলের সরকারিকরণ বাতিল হয়ে যেতে পারে। মাথায় শান দিয়ে লাবুরা নেমে পড়ে আইডিয়ার খোঁজে। একসময় তারা পেয়েও যায় দুর্দান্ত এক আইডিয়া।
লেখক পরিচিতি:
পলাশ মাহবুব প্রায় দুই দশক ধরে লেখালেখি করছেন। শুরুতে ছড়া লিখেছেন দাপটের সঙ্গে। এরপর গল্প; ছোট-বড় সবার জন্য। উপন্যাস লেখার শুরু তার কিছু পর থেকে। টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখছেন অনেকদিন। বর্তমানে দেশের জনপ্রিয় নাট্যকারদের একজন। রম্য লেখায় তাঁর রয়েছে নিজস্ব কথন ভঙ্গি। সাবলীল ভাষা আর বক্তব্যের তীব্রতা লেখকের সৌন্দর্য। অনুষ্ঠান নির্মাতা হিসেবেও পলাশ মাহবুব একটি অগ্রগণ্য নাম। ইতিমধ্যে টেলিভিশনের জন্য দুই হাজারেরও বেশি অনুষ্ঠান নির্মাণ করেছেন। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক- শিশুসাহিত্য পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গের অন্নদাশঙ্কর রায় সাহিত্য পুরস্কার, ইউনিসেফ মীনা অ্যাওয়ার্ড, এসিআই-আনন্দ আলো শিশুসাহিত্য পুরস্কার এবং নির্মাতা হিসেবে পেয়েছেন নাট্যসভা পদক। পলাশ মাহবুব পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে। সাংবাদিকতা আর অনুষ্ঠান নির্মাণের ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষন নিয়েছেন দেশ ও দেশের বাইরে। পলাশ মাহবুব বর্তমানে অনলাইন নিউজ পোর্টাল সারাবাংলা ডটনেট ও দৈনিক সারাবাংলা’র উপ সম্পাদক হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের খন্ডকালীন শিক্ষক।
নবাব স্যারের যা স্বভাব। কিসমতপুর হাইস্কুল সরকারি হবার ঘোষণা আসতেই হৈ চৈ শুরু করে দিলেন। বড় করে স্কুলের নামফলক উন্মোচন করতে হবে। পরিকল্পনার ডালি নিয়ে নবাব স্যার গেলেন হেডস্যারের কাছে। হেডস্যারও তাকে খালি হাতে ফেরালেন না। শুরু হলো অনুষ্ঠানের তোড়জোড়। স্কুল জুড়ে সাজসাজ রব। আর্টিস্ট ডেকে দেওয়ালে লেখা হলো স্কুলের নাম। সে নিয়েও কত কান্ড! মজার মজার কান্ড করা নবাব স্যারের স্বভাব। ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে অনুষ্ঠানের আয়োজন। এর মধ্যে স্কুলে আসে এক চিঠি। হেডস্যারকে অন্য স্কুলে বদলি করা হয়েছে। এ ঘটনায় সবার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। নবাব স্যার হেডস্যারের বদলি ঠেকাতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন। সঙ্গে আছে লাবুরাও। স্যার লাবুদের বললেন, পরিকল্পনা সাজাতে হবে আবেগ দিয়ে। যাতে বদলিকারীরাও ক্ষেপে না যান আবার হেডস্যারও স্কুলে থাকেন। রেগে গেলে স্কুলের সরকারিকরণ বাতিল হয়ে যেতে পারে। মাথায় শান দিয়ে লাবুরা নেমে পড়ে আইডিয়ার খোঁজে। একসময় তারা পেয়েও যায় দুর্দান্ত এক আইডিয়া।
লেখক পরিচিতি:
পলাশ মাহবুব প্রায় দুই দশক ধরে লেখালেখি করছেন। শুরুতে ছড়া লিখেছেন দাপটের সঙ্গে। এরপর গল্প; ছোট-বড় সবার জন্য। উপন্যাস লেখার শুরু তার কিছু পর থেকে। টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখছেন অনেকদিন। বর্তমানে দেশের জনপ্রিয় নাট্যকারদের একজন। রম্য লেখায় তাঁর রয়েছে নিজস্ব কথন ভঙ্গি। সাবলীল ভাষা আর বক্তব্যের তীব্রতা লেখকের সৌন্দর্য। অনুষ্ঠান নির্মাতা হিসেবেও পলাশ মাহবুব একটি অগ্রগণ্য নাম। ইতিমধ্যে টেলিভিশনের জন্য দুই হাজারেরও বেশি অনুষ্ঠান নির্মাণ করেছেন। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক- শিশুসাহিত্য পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গের অন্নদাশঙ্কর রায় সাহিত্য পুরস্কার, ইউনিসেফ মীনা অ্যাওয়ার্ড, এসিআই-আনন্দ আলো শিশুসাহিত্য পুরস্কার এবং নির্মাতা হিসেবে পেয়েছেন নাট্যসভা পদক। পলাশ মাহবুব পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে। সাংবাদিকতা আর অনুষ্ঠান নির্মাণের ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষন নিয়েছেন দেশ ও দেশের বাইরে। পলাশ মাহবুব বর্তমানে অনলাইন নিউজ পোর্টাল সারাবাংলা ডটনেট ও দৈনিক সারাবাংলা’র উপ সম্পাদক হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের খন্ডকালীন শিক্ষক।