Books
বই পরিচিতি:
আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে কলকাতার মানুষজন ভয়ে আতংকে কুঁকড়ে গেল। ভয়াবহ ঝড়ে মানুষের কী হবে না হবে এই ভেবে তাদের অন্তরাত্মা শুকিয়ে কাঠ। কিন্তু সব ভয় আর আতংককে মিথ্যে প্রমাণ করে এসবের কিছুই হলো না। একারণে আবহাওয়া অফিসের প্রধানের চাকরিও প্রায় যায় যায়। এরপর শুরু হলো কী কারণে আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কার্যকর হলো না তার অনুসন্ধান। বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীদের নিয়ে চলল গবেষণা। তারাও বের করতে পারলেন না রহস্য।
তাহলে?
বাংলা ভাষায় লিখিত প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি পলাতক তুফান’র পাতায় পাতায় ছড়িয়ে আছে এই রহস্যের ব্যাখ্যা, উপকরণ। এক অসম্ভব সুন্দর জমজমাট নাটকীয় গল্পের অবতারণা আছে এই কাহিনির পরতে পরতে।
লেখক পরিচিতি:
জগদীশ চন্দ্র বসু
জন্ম ৩০ নভেম্বর, ১৮৫৮। ময়মনসিংহে। পৈত্রিক বাড়ি বিক্রমপুরের রাঢ়িখালে। পড়াশোনা করেছেন কলকাতার হেয়ার স্কুল ও সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় অসম্ভব মেধাবী ছিলেন। ১৮৮০ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞান নিয়ে পড়ার জন্য লন্ডনে গেলেও শারীরিক কারণে তা স্থগিত হয়। পরে ক্যামব্রিজে প্রকৃতি বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেন। ১৮৮৫ সালে দেশে ফিরে প্রেসিডেন্সি কলেজে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। সে সময় তিনি উদ্ভিদ ও প্রকৃতি নিয়ে ব্যাপক গবেষণার কাজে ব্যস্ত থাকেন। বিজ্ঞান ও প্রকৃতি নিয়ে তাঁর গবেষণা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। এছাড়া অতি ক্ষুদ্র তরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ আবিষ্কার করেছেন তিনি যা মহাকাশ যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
গাছেরও প্রাণ আছে- এই কথা প্রথম তিনি প্রমাণ করেছেন।
আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে কলকাতার মানুষজন ভয়ে আতংকে কুঁকড়ে গেল। ভয়াবহ ঝড়ে মানুষের কী হবে না হবে এই ভেবে তাদের অন্তরাত্মা শুকিয়ে কাঠ। কিন্তু সব ভয় আর আতংককে মিথ্যে প্রমাণ করে এসবের কিছুই হলো না। একারণে আবহাওয়া অফিসের প্রধানের চাকরিও প্রায় যায় যায়। এরপর শুরু হলো কী কারণে আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কার্যকর হলো না তার অনুসন্ধান। বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীদের নিয়ে চলল গবেষণা। তারাও বের করতে পারলেন না রহস্য।
তাহলে?
বাংলা ভাষায় লিখিত প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি পলাতক তুফান’র পাতায় পাতায় ছড়িয়ে আছে এই রহস্যের ব্যাখ্যা, উপকরণ। এক অসম্ভব সুন্দর জমজমাট নাটকীয় গল্পের অবতারণা আছে এই কাহিনির পরতে পরতে।
লেখক পরিচিতি:
জগদীশ চন্দ্র বসু
জন্ম ৩০ নভেম্বর, ১৮৫৮। ময়মনসিংহে। পৈত্রিক বাড়ি বিক্রমপুরের রাঢ়িখালে। পড়াশোনা করেছেন কলকাতার হেয়ার স্কুল ও সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় অসম্ভব মেধাবী ছিলেন। ১৮৮০ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞান নিয়ে পড়ার জন্য লন্ডনে গেলেও শারীরিক কারণে তা স্থগিত হয়। পরে ক্যামব্রিজে প্রকৃতি বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেন। ১৮৮৫ সালে দেশে ফিরে প্রেসিডেন্সি কলেজে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। সে সময় তিনি উদ্ভিদ ও প্রকৃতি নিয়ে ব্যাপক গবেষণার কাজে ব্যস্ত থাকেন। বিজ্ঞান ও প্রকৃতি নিয়ে তাঁর গবেষণা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। এছাড়া অতি ক্ষুদ্র তরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ আবিষ্কার করেছেন তিনি যা মহাকাশ যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
গাছেরও প্রাণ আছে- এই কথা প্রথম তিনি প্রমাণ করেছেন।