Books
লজিক লাবু-৪: গুপ্তবাবুর গুপ্তধন
শ্রেণি : সৃজনশীল
সংস্করণ : ২০২০
পৃষ্ঠা : ৯৫
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (MRP): ১৮০ টাকা
শ্রেণি : সৃজনশীল
সংস্করণ : ২০২০
পৃষ্ঠা : ৯৫
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (MRP): ১৮০ টাকা
বই পরিচিতি:
হঠাৎ করে স্কুলে হাসির ক্লাস চালু করার সিদ্ধান্ত নিলেন হেডস্যার। কারণ পড়াশোনায় ভালো করার জন্য সুস্থ দেহ আর আনন্দিত মন দরকার। সেজন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত হাসি। সুতরাং ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বাধ্যতামূলক হাসির ক্লাস করতে হবে।
হেডস্যারের নির্দেশ পেয়ে হাসির বিশ্বকোষ নিয়ে ঝাপিয়ে পড়লেন নবাব স্যার। সঙ্গে নিলেন লাবু, নাইমুল, কাদের আর মিন্টুকে। ড্রিলের জামাল স্যারও যোগ দিলেন সেই দলে। কিন্তু বাতের ব্যাথার অজুহাতে গড়িমসি করতে লাগলেন সালেহা ম্যাডাম। কারণ হাসলে তার বুকে ‘চিলিক’ মারে।
স্কুল জুড়ে শুরু হলো তোড়জোড়। হাসির ক্লাসের সূচনা পর্বকে জাঁকজমক করতে নানা পরিকল্পনা হাতে নিলেন নবাব স্যার। একসময় সালেহা ম্যাডামও যোগ দিলেন তাতে। নানা হাস্যকর ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলল আয়োজন।
এ সময় হঠাৎ বিস্ময়কর এক খবর নিয়ে হাজির হলো লাবু। স্কুলের ব্যাকরণের শিক্ষক গুপ্তবাবু নাকি গুপ্তধন পেয়েছেন। চারপাশে এই নিয়ে জোড় আলোচনা। একজন সাক্ষীও পাওয়া গেছে। কিন্তু গুপ্তবাবুকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না।
এমন পরিস্থিতিতে বসে থাকবার পাত্র নন নবাব স্যার। রহস্য উদ্ঘাটনে লাবুদের নিয়ে মাঠে নামলেন তিনি। কারণ গুপ্তধন রাষ্ট্রিয় সম্পদ।
মজার মজার সব কাণ্ড-কারখানার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলল গুপ্তধনের রহস্য উদ্ঘাটন অভিযান। ওদিকে অভিযানের চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে তারা মুখোমুখি হলো হলো নতুন এক বিস্ময়ের।
শিশু-কিশোরদের সাহিত্য জগতের অন্যতম লেখক পলাশ মাহবুব এবারের বইমেলায় নিয়ে এসেছেন তাঁর লেখা লজিক লাবু সিরিজের চতুর্থ পর্ব - ‘লজিক লাবু-৪: গুপ্তবাবুর গুপ্তধন’।
বইটি ১৩+ বছর বয়সী কিশোর পাঠকের উপযোগী করে লেখা।
পাঞ্জেরী থেকে প্রকাশিত এই লেখকের জনপ্রিয় অন্যান্য বই: ‘লজিক লাবু’, ‘তালি’, ‘পরির কাছে জরির চিঠি’, ‘টমোজ’, ‘বাবুদের বাজিমাত’, ‘বৃষ্টিরা তিন বোন’, ‘ইচ্ছেবুড়ি ও মায়ের পোষা ভূত’, ‘নীলুর আকাশ’, ‘সিন্দুকের সন্ধানে’, ‘তালা’, ‘পিটি রতন সিটি খোকন’, ‘না ঘুমানোর দল’, ‘থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে’, ‘মা করেছে বারণ’, ‘ইচ্ছেবুড়ির উপস্থিত বুদ্ধি’ এবং ‘চলতি পথে অ্যাডভেঞ্চার’।
হঠাৎ করে স্কুলে হাসির ক্লাস চালু করার সিদ্ধান্ত নিলেন হেডস্যার। কারণ পড়াশোনায় ভালো করার জন্য সুস্থ দেহ আর আনন্দিত মন দরকার। সেজন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত হাসি। সুতরাং ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বাধ্যতামূলক হাসির ক্লাস করতে হবে।
হেডস্যারের নির্দেশ পেয়ে হাসির বিশ্বকোষ নিয়ে ঝাপিয়ে পড়লেন নবাব স্যার। সঙ্গে নিলেন লাবু, নাইমুল, কাদের আর মিন্টুকে। ড্রিলের জামাল স্যারও যোগ দিলেন সেই দলে। কিন্তু বাতের ব্যাথার অজুহাতে গড়িমসি করতে লাগলেন সালেহা ম্যাডাম। কারণ হাসলে তার বুকে ‘চিলিক’ মারে।
স্কুল জুড়ে শুরু হলো তোড়জোড়। হাসির ক্লাসের সূচনা পর্বকে জাঁকজমক করতে নানা পরিকল্পনা হাতে নিলেন নবাব স্যার। একসময় সালেহা ম্যাডামও যোগ দিলেন তাতে। নানা হাস্যকর ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলল আয়োজন।
এ সময় হঠাৎ বিস্ময়কর এক খবর নিয়ে হাজির হলো লাবু। স্কুলের ব্যাকরণের শিক্ষক গুপ্তবাবু নাকি গুপ্তধন পেয়েছেন। চারপাশে এই নিয়ে জোড় আলোচনা। একজন সাক্ষীও পাওয়া গেছে। কিন্তু গুপ্তবাবুকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না।
এমন পরিস্থিতিতে বসে থাকবার পাত্র নন নবাব স্যার। রহস্য উদ্ঘাটনে লাবুদের নিয়ে মাঠে নামলেন তিনি। কারণ গুপ্তধন রাষ্ট্রিয় সম্পদ।
মজার মজার সব কাণ্ড-কারখানার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলল গুপ্তধনের রহস্য উদ্ঘাটন অভিযান। ওদিকে অভিযানের চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে তারা মুখোমুখি হলো হলো নতুন এক বিস্ময়ের।
শিশু-কিশোরদের সাহিত্য জগতের অন্যতম লেখক পলাশ মাহবুব এবারের বইমেলায় নিয়ে এসেছেন তাঁর লেখা লজিক লাবু সিরিজের চতুর্থ পর্ব - ‘লজিক লাবু-৪: গুপ্তবাবুর গুপ্তধন’।
বইটি ১৩+ বছর বয়সী কিশোর পাঠকের উপযোগী করে লেখা।
পাঞ্জেরী থেকে প্রকাশিত এই লেখকের জনপ্রিয় অন্যান্য বই: ‘লজিক লাবু’, ‘তালি’, ‘পরির কাছে জরির চিঠি’, ‘টমোজ’, ‘বাবুদের বাজিমাত’, ‘বৃষ্টিরা তিন বোন’, ‘ইচ্ছেবুড়ি ও মায়ের পোষা ভূত’, ‘নীলুর আকাশ’, ‘সিন্দুকের সন্ধানে’, ‘তালা’, ‘পিটি রতন সিটি খোকন’, ‘না ঘুমানোর দল’, ‘থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে’, ‘মা করেছে বারণ’, ‘ইচ্ছেবুড়ির উপস্থিত বুদ্ধি’ এবং ‘চলতি পথে অ্যাডভেঞ্চার’।