Books
বই পরিচিতি:
নন্দিত কথাসাহিত্যিক শফিকুল ইসলাম রচিত সায়েন্স ফিকশন ‘ট্রাইলিন’-এর কাহিনি এরকম: ২৩১৭ সালের শুরুর দিক। পারমাণবিক যুদ্ধ আর বরফগলা পানিতে ধ্বংসপ্রায় পৃথিবী থেকে বাঁচার তাগিদে কয়েকজন ডিস্টিন-৩১ মহাকাশযান নিয়ে বের হয়েছেন বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধানে। তিনজন মহাকাশবিজ্ঞানী আর অত্যাধুনিক বিশেষজ্ঞ রোবট নিয়ে ছুটে চলেছে মহাকাশযান। ক্রায়োনিক চেম্বারে বিশেষ পদ্ধতিতে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে বিভিন্ন পেশার কয়েকজন মানুষ, পশু-পাখিসহ বিভিন্ন উদ্ভিদের ভ্রূণ, বীজ, টিস্যু ইত্যাদি। গন্তব্য ট্রাইলিন নামের নতুন গ্রহ। চ্যালেঞ্জিং এই অভিযানে ব্ল্যাকহোলের আকর্ষণ, ধূলিঝড়সহ বিভিন্ন কসমিক রে যাত্রাপথকে কঠিন থেকে কঠিনতর করে তুলছে। পারমাণবিক শক্তি চালিত চারটি ইঞ্জিন দিয়েও সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। ইতোমধ্যে ডিস্টিন-৩১ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্রায়োনিক চেম্বার থেকে এমিলিয়া নাজা জেগে ওঠায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। অত্যাধুনিক রোবট লুইসা হিমিনের দুরভিসন্ধি সামাল দিতে তাকে ধ্বংস করা হয়। কাঙ্ক্ষিত গ্রহ ট্রাইলিনের বায়ুমন্ডলে পৌঁছার সাথে সাথে গ্রহ থেকে ছুটে আসা অসংখ্য রে আর ইলেক্ট্রনিক গোলার আঘাতে ডিস্টিন-৩১ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একে একে ঘটতে থাকে লোমহর্ষক সব ঘটনা। শেষ পর্যন্ত কি তাঁরা পৌঁছতে পেরেছিলেন ট্রাইলিনে! পাঞ্জেরী থেকে প্রকাশিত এই লেখকের গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় অন্যান্য বইঃ ‘মার্লিন গ্রহ থেকে’।
লেখক পরিচিতি:
জন্ম ৫ জানুয়ারি ১৯৬৫, পাবনা। কলেজে অধ্যয়নের সময় থেকে লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। পেশাগত কারণে ভ্রমণ করেছেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গা। ২০১৯ বইমেলায় প্রকাশিত হয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ‘মার্লিন গ্রহ থেকে’।
নন্দিত কথাসাহিত্যিক শফিকুল ইসলাম রচিত সায়েন্স ফিকশন ‘ট্রাইলিন’-এর কাহিনি এরকম: ২৩১৭ সালের শুরুর দিক। পারমাণবিক যুদ্ধ আর বরফগলা পানিতে ধ্বংসপ্রায় পৃথিবী থেকে বাঁচার তাগিদে কয়েকজন ডিস্টিন-৩১ মহাকাশযান নিয়ে বের হয়েছেন বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধানে। তিনজন মহাকাশবিজ্ঞানী আর অত্যাধুনিক বিশেষজ্ঞ রোবট নিয়ে ছুটে চলেছে মহাকাশযান। ক্রায়োনিক চেম্বারে বিশেষ পদ্ধতিতে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে বিভিন্ন পেশার কয়েকজন মানুষ, পশু-পাখিসহ বিভিন্ন উদ্ভিদের ভ্রূণ, বীজ, টিস্যু ইত্যাদি। গন্তব্য ট্রাইলিন নামের নতুন গ্রহ। চ্যালেঞ্জিং এই অভিযানে ব্ল্যাকহোলের আকর্ষণ, ধূলিঝড়সহ বিভিন্ন কসমিক রে যাত্রাপথকে কঠিন থেকে কঠিনতর করে তুলছে। পারমাণবিক শক্তি চালিত চারটি ইঞ্জিন দিয়েও সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। ইতোমধ্যে ডিস্টিন-৩১ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্রায়োনিক চেম্বার থেকে এমিলিয়া নাজা জেগে ওঠায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। অত্যাধুনিক রোবট লুইসা হিমিনের দুরভিসন্ধি সামাল দিতে তাকে ধ্বংস করা হয়। কাঙ্ক্ষিত গ্রহ ট্রাইলিনের বায়ুমন্ডলে পৌঁছার সাথে সাথে গ্রহ থেকে ছুটে আসা অসংখ্য রে আর ইলেক্ট্রনিক গোলার আঘাতে ডিস্টিন-৩১ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একে একে ঘটতে থাকে লোমহর্ষক সব ঘটনা। শেষ পর্যন্ত কি তাঁরা পৌঁছতে পেরেছিলেন ট্রাইলিনে! পাঞ্জেরী থেকে প্রকাশিত এই লেখকের গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় অন্যান্য বইঃ ‘মার্লিন গ্রহ থেকে’।
লেখক পরিচিতি:
জন্ম ৫ জানুয়ারি ১৯৬৫, পাবনা। কলেজে অধ্যয়নের সময় থেকে লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। পেশাগত কারণে ভ্রমণ করেছেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গা। ২০১৯ বইমেলায় প্রকাশিত হয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ‘মার্লিন গ্রহ থেকে’।