Books
নন্দিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান
শ্রেণি : সৃজনশীল
সংস্করণ : ২০২০
পৃষ্ঠা : ২০০
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (MRP): ১৩০০ টাকা
শ্রেণি : সৃজনশীল
সংস্করণ : ২০২০
পৃষ্ঠা : ২০০
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (MRP): ১৩০০ টাকা
বই পরিচিতি:
হাবিবুর রহমান সম্পাদিত ‘নন্দিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান’ গ্রন্থে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খানের জীবনের বিভিন্ন ধাপের বৈচিত্র্যময় দিকগুলা এক সুতায় গাঁথার চেষ্টা করা হয়েছে। তাঁর শৈশবের স্মৃতিচারণ যেমন আছে, তেমনি বিভিন্ন বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন রকমের অভিজ্ঞতার বর্ণনাও আছে। এখানে লিখে যাঁরা গ্রন্থটিকে সমৃদ্ধ করেছেন, তাদের সবাই আমাদের সমাজের শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। কবি, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনে নেতৃত্ব দেয়া ব্যক্তিত্ব, সব ধর্মের ধর্মীয় নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, ব্যবসায়ী, তাঁর দীর্ঘদিনের বন্ধু– কেউই কুণ্ঠাবোধ করেননি তাঁদের স্মৃতিকে কালি ও কলমের আঁচড়ে পুনরুজ্জীবিত করতে।
১৯৭১ সালের মার্চে তিনি ২১ বছরের টগবগে যুবক। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণে উজ্জীবিত হয়ে প্রস্তুতি নিতে থাকেন প্রতিরোধের, সংগঠিত করেন ফার্মগেট-তেজগাঁও এলাকার তরুণ-যুবকদের। ২৫শে মার্চে পাক-হানাদারদের বর্বরোচিত হামলার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রথম ব্যারিকেড গড়ে তিনি পরিণত হন ইতিহাসের গর্বিত অংশীদারে।
পঁচাত্তরের ১৫ই আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেট বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারবর্গকে নিস্তব্ধ করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে রুখতে পারেনি। '৭৫-পরবর্তী দেশের জটিল প্রেক্ষাপটে জনাব আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। বিচলিত না হয়ে তৎকালীন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রবল প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তিনি সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে থাকেন।
পরবর্তীতে নিবেদিতপ্রাণ, নির্লোভ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান কর্মী ও সংগঠক, স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার জনাব আসাদুজ্জামান খানের মাঝে একজন দেশপ্রেমিক নেতা আবিষ্কার করতে ভুল করেননি জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই তো প্রথমে ২০১৪ সালে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পরে ২০১৫ সালে অতিগুরুত্বপূর্ণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পণ করেন তাঁর উপর। এই সময়ে স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের কালো থাবা, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, রাজনৈতিক নাশতকা দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টাকে রুখে দিতে ৭১-এর রণাঙ্গনের সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আসাদুজ্জামান খান পোড়খাওয়া রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা নিয়ে রুখে দাড়াঁন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে। এবার আবির্ভাব ঘটে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব একজন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর।
পাঞ্জেরী থেকে প্রকাশিত জনাব হাবিবুর রহমান লিখিত ও সম্পাদিত গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় অন্যান্য বই: ‘বাংলাদেশের বেদে সম্প্রদায়: ভাষা’, ‘মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ’, ‘বাংলাদেশের বেদে: সমাজ ভাষা সংস্কৃতি’, ‘মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভুমিকা (১ম খন্ড, ২য় খন্ড ও ৩য় খন্ড)’ এবং ‘পিতা তুমি বাংলাদেশ’।
লেখক পরিচিতি:
হাবিবুর রহমানের জন্ম ১৯৬৭ সালে গোপালগঞ্জ জেলার চন্দ্রদিঘলিয়া গ্রামে। ১৯৯৮ সালে ১৭তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে তিনি সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। বর্তমানে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হিসেবে কর্মরত আছেন। একজন বিরল মানবিক মানুষ হিসেবে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে স্থাপন করেছেন মানবসেবা আর সামাজিক উন্নয়নের অনন্য নজির। পেশাগত জীবনে তাঁর অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য যেমন লাভ করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি তেমনি অর্জন করেছেন রাষ্ট্রীয় পুরস্কারও। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা শুধু বাংলাদেশ পুলিশ নয়, দেশের সীমা ছাড়িয়ে সমগ্র বিশ্বে উদ্ভাসিত করার মানসে প্রতিষ্ঠা করেছেন ' বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর'।
হাবিবুর রহমান সম্পাদিত ‘নন্দিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান’ গ্রন্থে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খানের জীবনের বিভিন্ন ধাপের বৈচিত্র্যময় দিকগুলা এক সুতায় গাঁথার চেষ্টা করা হয়েছে। তাঁর শৈশবের স্মৃতিচারণ যেমন আছে, তেমনি বিভিন্ন বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন রকমের অভিজ্ঞতার বর্ণনাও আছে। এখানে লিখে যাঁরা গ্রন্থটিকে সমৃদ্ধ করেছেন, তাদের সবাই আমাদের সমাজের শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। কবি, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনে নেতৃত্ব দেয়া ব্যক্তিত্ব, সব ধর্মের ধর্মীয় নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, ব্যবসায়ী, তাঁর দীর্ঘদিনের বন্ধু– কেউই কুণ্ঠাবোধ করেননি তাঁদের স্মৃতিকে কালি ও কলমের আঁচড়ে পুনরুজ্জীবিত করতে।
১৯৭১ সালের মার্চে তিনি ২১ বছরের টগবগে যুবক। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণে উজ্জীবিত হয়ে প্রস্তুতি নিতে থাকেন প্রতিরোধের, সংগঠিত করেন ফার্মগেট-তেজগাঁও এলাকার তরুণ-যুবকদের। ২৫শে মার্চে পাক-হানাদারদের বর্বরোচিত হামলার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রথম ব্যারিকেড গড়ে তিনি পরিণত হন ইতিহাসের গর্বিত অংশীদারে।
পঁচাত্তরের ১৫ই আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেট বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারবর্গকে নিস্তব্ধ করতে পারলেও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে রুখতে পারেনি। '৭৫-পরবর্তী দেশের জটিল প্রেক্ষাপটে জনাব আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। বিচলিত না হয়ে তৎকালীন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রবল প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তিনি সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে থাকেন।
পরবর্তীতে নিবেদিতপ্রাণ, নির্লোভ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান কর্মী ও সংগঠক, স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার জনাব আসাদুজ্জামান খানের মাঝে একজন দেশপ্রেমিক নেতা আবিষ্কার করতে ভুল করেননি জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই তো প্রথমে ২০১৪ সালে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পরে ২০১৫ সালে অতিগুরুত্বপূর্ণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পণ করেন তাঁর উপর। এই সময়ে স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের কালো থাবা, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, রাজনৈতিক নাশতকা দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টাকে রুখে দিতে ৭১-এর রণাঙ্গনের সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আসাদুজ্জামান খান পোড়খাওয়া রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা নিয়ে রুখে দাড়াঁন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে। এবার আবির্ভাব ঘটে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব একজন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর।
পাঞ্জেরী থেকে প্রকাশিত জনাব হাবিবুর রহমান লিখিত ও সম্পাদিত গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় অন্যান্য বই: ‘বাংলাদেশের বেদে সম্প্রদায়: ভাষা’, ‘মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ’, ‘বাংলাদেশের বেদে: সমাজ ভাষা সংস্কৃতি’, ‘মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভুমিকা (১ম খন্ড, ২য় খন্ড ও ৩য় খন্ড)’ এবং ‘পিতা তুমি বাংলাদেশ’।
লেখক পরিচিতি:
হাবিবুর রহমানের জন্ম ১৯৬৭ সালে গোপালগঞ্জ জেলার চন্দ্রদিঘলিয়া গ্রামে। ১৯৯৮ সালে ১৭তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে তিনি সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। বর্তমানে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হিসেবে কর্মরত আছেন। একজন বিরল মানবিক মানুষ হিসেবে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে স্থাপন করেছেন মানবসেবা আর সামাজিক উন্নয়নের অনন্য নজির। পেশাগত জীবনে তাঁর অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য যেমন লাভ করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি তেমনি অর্জন করেছেন রাষ্ট্রীয় পুরস্কারও। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা শুধু বাংলাদেশ পুলিশ নয়, দেশের সীমা ছাড়িয়ে সমগ্র বিশ্বে উদ্ভাসিত করার মানসে প্রতিষ্ঠা করেছেন ' বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর'।